১৪ অক্টোবর ২০২০, ১০:৫৬ পিএম
রহস্য অনুসন্ধানী বা গোয়েন্দাদের জীবনী ঘাঁটলে দেখা যায়, প্রত্যেকের কিছু না কিছু উৎকেন্দ্রিক বৈশিষ্ট্য থাকে। ব্যোমকেশও তার ব্যতিক্রম নন। সারাজীবন তিনি একটি বিশেষ ছাতা বহন করতেন। না না, সেটা তার স্ট্যাটাস সিম্বল বা বিলাসিতা নয়, নিতান্তই প্রয়োজনের তাগিদে ব্যোমকেশ ওটা জমিয়ে রেখেছিলেন। ছাতার বর্ণনা শুনলেই বুঝতে পারবেন।
০৭ অক্টোবর ২০২০, ০৭:৩৯ পিএম
১৯৬৯ সালে প্রকাশিত ‘লোহার বিস্কুট’ গল্পে আমরা অন্যরকম এক পরিণত ব্যোমকেশ বক্সীকে দেখতে পাই। তার মেধা ও মননের চরম পরাকাষ্ঠা সেখানে লক্ষ্য করা যায়। সোনার চোরাকারবারী অক্ষয় মণ্ডলকে পুলিশ কিছুতেই ধরতে পারছিল না। ইন্সপেক্টর রাখাল সপারিষদ দিনের পর দিন আড়ি পাতছেন। কিন্তু পাখি আর খাঁচায় ঢোকে না।
০১ অক্টোবর ২০২০, ০২:৩৬ এএম
শরদিন্দুর ব্যোমকেশ বক্সী নানা কারণে একটি স্বতন্ত্র গোয়েন্দা চরিত্র হিসেবে পরিগণিত হতে পারেন। তিনি শুধু সত্যান্বেষী নন, তাঁর চলনে বলনে ঋজুতা, অসম্ভব ধীশক্তি ও পর্যবেক্ষণশীলতা তাকে পাঠকপ্রিয় করে তোলে। থানা-পুলিশের সঙ্গে অবশ্য তার খুব একটা সদ্ভাব ছিল না বরং একরকম আড়াআড়ি যেন সবসময়ই চলে।
২৩ সেপ্টেম্বর ২০২০, ০৬:১৯ পিএম
সত্যান্বেষী ব্যোমকেশ বক্সী। অনুপ্রাসে ভরপুর নামটিই যেন পাঠকের কাছে এক অপার বিস্ময়। একথা বলার অপেক্ষা রাখে না যে, বাংলা সাহিত্যে প্রথম সফল গোয়েন্দা লেখক পাঁচকড়ি দে হলেও শরদিন্দু বন্দ্যোপাধ্যায়ের সৃষ্ট চরিত্র ব্যোমকেশ বক্সী দীর্ঘদিন ভিন্ন এক স্বাদে ও মহিমায় বাঙালি পাঠকদের আচ্ছন্ন করে রাখেন।
© স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত ২০১৬-২০২৫ | RTV Online |